হাঁটু আর্থ্রস্কোপি হ’ল এক ধরণের শল্যচিকিৎসার পদ্ধতি যা রোগ নির্ণয়ের পাশাপাশি হাঁটু জয়েন্টের সাথে সম্পর্কিত সমস্যাগুলি চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই কৌশলটিতে একটি ছোট ক্যামেরা জড়িত, যার নাম আর্থারস্কোপ। এটি হাঁটুর জয়েন্টে ছোট ছোট ছেদগুলির মাধ্যমে ঢোকানো হয়।, আর্থ্রস্কোপি অনেক রোগীদের জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা ।
রোগির অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সার্জন খরচ নির্ধারন করেন।
হাঁটু আর্থ্রস্কোপি পদ্ধতির আগে কিছু পরীক্ষা করা যেতে পারে।
শারীরিক পরীক্ষা ( Physical Test) – শারীরিক পরীক্ষার সময়, ডাক্তার রোগীর জয়েন্টে ফোলাভাব, কড়া বা লালভাবের লক্ষণগুলি পরীক্ষা করে। এছাড়াও, ফোলা, তাপ এবং তরলটির উপস্থিতি জয়েন্ট থেকে সামনের দিকে গতির সীমা নির্ধারণের জন্য পরীক্ষা করা হয়।
রক্ত পরীক্ষা (Blood Test) – প্রদাহের মাত্রা বা অ্যান্টিবডিগুলির উপস্থিতি পরীক্ষা করার জন্য একটি রক্ত পরীক্ষা করা যেতে পারে।
যৌথ আকাঙ্ক্ষা (Joint Aspirant) – জয়েন্টটি নিষ্কাশনের জন্য সুই ব্যবহার করে তরলের একটি ছোট নমুনা নেওয়া যেতে পারে।
ইমেজিং পরীক্ষা (Imaging test)- এই উদ্দেশ্যে সর্বাধিক ব্যবহৃত পরীক্ষাগুলি হ’ল এক্স-রে যা কাঠামোগত পরিবর্তনগুলি সন্ধান করতে সহায়তা করে, যৌথ ক্ষয়ের লক্ষণ, কারটিলেজ হ্রাস পায় বা টিস্যু ছিঁড়ে যায়, ফোলাভাব হয়, তরল পরিমাণে । ইত্যাদি ।